হাজার হাজার ছাত্রদের পয়সা খরচা করে আবাসনের ব্যবস্থা করার সামর্থ্য নাই ফলে স্বান্তনা হিসেবে তারা কেবল সোচ্চারই হতে পারে। ৪০ জন ছাত্র হিউম্যান চেইন, ১২০ জন ফেইসবুকে, সোয়া দেড়েক কমেন্টে...এর বাইরে বোনলেস ছাত্রদের কিচ্ছু করার নেই।
এই ছাত্ররা জানেওনা তাদের দাবিদাওয়া আল্টিমেট জাগায় পৌঁছায় না, দাবি পূরণ হওয়া তো দিল্লি যাওয়ার ব্যাপার। এদের ভিসি থাকে এক আলিশান প্রাসাদে অথচ একটা ৪/৫ জনের ফ্যামিলির জন্যে ভিসিদের একটা সাড়ে ৩ রুমের ফ্লাট বরাদ্দ দিলেই যথেষ্ট। আর ভিসিদের বাবা ইউজিসি আর তার বাবা পিএম/প্রেসিডেন্ট'দের প্রাসাদ আরও বড়ো ফলে দাবিদাওয়া এ-ই পত্রিকায় থার্ড পেজে, নিচে কাটছাট করে একটু ছাপা হয় এই-ই প্রধানতম স্বান্তনা।
একদিকে বোনলেস ছাত্রদের পাল, অন্যদিকে স্বার্থপর আপার লেভেল/পলিসি মেকার। মাঝখানে এসব ছাত্রদের বাপেদের মাথায় ছেলের খরচা যোগাতে সুদসহ বাড়তি ঋণের চাপ।
পারলে ভিসির প্রাসাদ ঘেরাও করো। ইউজিসি ঘেরাও করো। গণভবনের সামনে অবস্থান নাও। একটা রেজাল্ট আসলে আসতেও পারে। না আসলে রাজনীতি করো। জোট করো। রাষ্ট্রক্ষমতায় যাও। তারপর হল খুলে দাও, কর্মসংস্থান তৈয়ার করো। জাস্ট ইট নাথিং এলস।


কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন